শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
সর্বশেষ সংবাদঃ
শ্যামনগরে হাইকোর্টের নির্দেশনাকে অবজ্ঞা করে মানববন্ধন শ্যামনগর রাতের আঁধারে চলছে অবৈধ বালু উত্তোলন নূরনগরে দৃষ্টিপাত সম্পাদকের সহধর্মিনী আনোয়ারা বেগম স্মরণে কোরআন খতম ও দোয়া অনুষ্ঠিত শ্যামনগরের উপকূলীয় কালিন্চী গ্রামে চাঁদাবাজরা বেপরোয়া দৃষ্টিপাত সম্পাদকের সহধর্মিনী আনোয়ারা বেগম এর মৃত্যুতে শ্যামনগর দৃষ্টিপাত পরিবারের শোক উস্কানিমূলক কথার প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল কর্মী পিটিয়ে আহত করলেন দুই চিংড়িঘের কর্মচারীকে শ্যামনগরে র‍্যাবের অভিযানে ৪৭২৫ কেজি চিনি যুক্ত ভেজাল মধু উদ্ধার মামলা থেকে জামিন নিয়ে দুর্বৃত্তরা রাতের অন্ধকারে চিংড়ি ঘেরের বসতবাড়ী আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিলো শ্যামনগরে মৎস্য প্রকল্পের গেট ভাংচুরসহ লুটপাটের অভিযোগ দুর্বৃত্তরা পরিবারের সবাই কে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করতে চেয়েছিল সাতক্ষীরাতে প্রদীপ্ত প্রতিবন্ধী উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে আলোচনা সভা এবং খাদ্য বিতরণ অনুষ্ঠান শ্যামনগরে খাসজমিতে ভূমিহীনদের অধিকার বিষয়ে সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে কর্মশালা সাংবাদিক সামিউল মনিরের আম্মার দাফন সম্পন্ন :পারিবারিক গোরস্থানে সমাহিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা স্মরণে শ্যামনগরে আলোচনা সভা ও প্রতিবাদ সমাবেশ সাতক্ষীরার শ্যামনগরে লায়ন্স ক্লাবের উদ্যোগে অসহায়দের মাঝে ত্রাণ বিতরণ শ্যামনগরে তিন দিন ব্যাপী শিক্ষকদের জীবন দক্ষতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ সমাপনী সাতক্ষীরাসহ দেশের ৬৩ জেলায় জঙ্গীবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধে শ্যামনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের মানববন্ধন কাশিমাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সম্পাদক আনিসুজ্জামান বাবলু আর নেই ১৫ ই আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিতঃ জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে ১৭ নীলডুমুর বিজিবি ব্যাটালিয়নের উদ্যোগে অসহায়-দুঃস্থদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
Notice :
বিজ্ঞপ্তি : জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা সুন্দরবন নিউজ এর জন্য সকল জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে কিছু সংখ্যাক সংবাদকর্মী আবশ্যক। 01641-530024

সমগ্র বাংলার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সম্পদের উন্নয়নেই নানা পদক্ষেপ

প্রতিবেদকের নাম / ১১৮ সময়ঃ
নিউজ আপঃ সোমবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৫৩ পূর্বাহ্ণ

সঞ্চয় কিংবা যে কোনো বিষয়ে উৎপাদন হলো, সকল জনতার উন্নয়ন এবং সমৃদ্ধির চাবিকাঠি। ব্যক্তি সঞ্চয় বা উৎপাদন থেকে রাষ্ট্রীয় সঞ্চয় এবং উৎপাদনের উৎসেই নিজস্ব দেশ আলোকিত হয়। এ দেশের আর্থ-সমাজিক কিংবা এ দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতাকে ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে, বিদ্যুতের উৎপাদন অথবা সীমিত ব্যবহারের বিকল্প উদাহরণ কিছুতে নেই, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকণা ও বিন্দুবিন্দু জল থেকেই তো সৃষ্টি হয়েছিল মহাদেশ ও মহাসমুদ্র। তাই এ প্রকৃতির শ্রেষ্ঠ জীব হিসেবে টিকে থাকতে হলে উৎপাদনী মনোভাব নিয়েই তা যথাযথ ভাবেই ব্যবহার ও সঞ্চয়ী অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। পৃথিবীর উন্নত জাতি গুলো তাদের সঞ্চয়ী মনোভাব বা উৎপাদনের দিকে যেন সঠিক দৃষ্টি দিয়ে উন্নতির স্বর্ণশিখরে উঠতে পেরেছে। জাতিগত ভাবেই সঞ্চয়ী সম্পদ কিংবা উৎপাদিত সম্পদ রাষ্ট্রীয় উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে সহায়ক ভূমিকা রাখে। সুতরাং, দেশনেত্রী শেখ হাসিনার উৎপাদিত ‘বিদ্যুৎ’ উন্নয়নকেই সঞ্চয়ী মনোভাবের আলোকে ব্যবহার করা প্রয়োজন। তাই রাষ্ট্রীয়ভাবে বিদ্যুৎকে নিয়ে শেখ হাসিনা’র ভাবনা ও পরিকল্পনা, সকল জনসাধারণের সুবিধা বিবেচনায় বিভিন্ন প্রকারের “দোকান”, “শপিং মল” রাত- ৮ টার মধ্যেই বন্ধ করার একটি সুুুুন্দর নিয়োম চালু করতে চাচ্ছে। এতেই যেন- বাহুল্য “বিদ্যুৎ” অপচয়ের মাত্রা অনেকাংশেই যেন কমে যাবে। এমন ধরনের আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা উন্নয়নের স্বার্থে ব্যক্ত হয়েছে। মানুষের জীবন ৩টি কালের স্রোতেই পরিচালিত হয় এমন এই জীবন- ‘অতীত’, ‘বর্তমান’ আর ‘ভবিষ্যৎ’। ‘চরৈবেতি’- চল, চল, এগিয়ে চল—উপনিষদের সেই মন্ত্রেই যেন সব ‘মানুষ’ এগিয়ে চলছে, সভ্যতা সমৃদ্ধ হচ্ছে। বর্তমানের প্রতিটি মুহূর্ত অতীত হয়েই আজও বয়ে চলছে ভবিষ্যতের দিকে। সুতরাং, এ অতীতকে অজ্ঞতাবশত মুছে ফেলতেই চাই ভবিষ্যতের বিভিন্ন প্রতিশ্রুতি কিংবা স্বপ্ন দেখিয়ে। কিন্তু অতীত তো মৃত নয়, অতীতকে অস্বীকার করা মানে, ঐতিহ্যকে যেন অস্বীকার করা, “ইতিহাস বা রাজনৈতিক” উন্নয়নের কথাকে ভুলে থাকা। তাই জানা দরকার, পরিকল্পনা বা নির্দেশনা কিংবা উন্নয়ন দিয়েই এই বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে কে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। তিনিই হচ্ছে জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি তাঁর আন্তরিকতা এবং নিদর্শনও রেখেছে অতীতে। ”প্রশাসনিক দক্ষতা” বা “দূরদৃষ্টি” দিয়ে অনেক প্রমাণও করেছে। তাই, জাতি হিসেবে বা রাষ্ট্র হিসেবে এইদেশ যদি সত্যিই অগ্রসর জাতিরাষ্ট্র গুলোর অন্তর্ভুক্ত করতে জণগন চায়, তা হলেই বাস্তবতা হচ্ছে, নেতা হিসেবে শেখ হাসিনা’কে ছাড়া আর কাউকে বেছে নেয়ার মতো বিকল্প নেই। এই কথাটা যথাযথ ঠিক এবং বিভিন্ন সূচকও বলে, তাহচ্ছে বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশেই যেন পরিনত হয়েছে। সুতরাং, এই ব্যাপারে দ্বিধা দ্বন্দ্বের কোনো অবকাশ নেই। বিশ্বের সমস্ত রাষ্ট্র এবং সমস্ত দেশের নেতা/নেত্রীরা বাংলাদেশের দিকেই তাকিয়ে বলে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশের উন্নয়ন এবং অগ্রগতির ধারাকে অব্যাহত রাখার প্রয়োজনে তাঁর ‘প্রশাসন’, ‘সমাজ’ ও সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠান ব্যাপক কাজ করেছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে বা মানব সম্পদ উন্নয়নে যেন জ্বালানি সাশ্রয়ীর ভূমিকা এবং তার যথাযথ ব্যবহারের বিষয়টিকে গুরুত্বের সহিত আওয়ামীলীগ সরকারই দেখছে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত টেকসই প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যেই যেন খুব প্রয়োজন জ্বালানির সাশ্রয়ী ব্যবহার। বলা যায় যে দিনেদিনেই বাড়ছে- এই জ্বালানির চাহিদা, বাড়ছে-এর ব্যবহার। তাই তো শুধু মাত্রই জ্বালানি উৎপাদনের ক্ষেত্রে নয়, জ্বালানি যোগান থেকে শুরু করেই যথাযথ ব্যবহার পর্যন্ত প্রতিটি পর্যায়ে নিশ্চিতের লক্ষ্যেই আগামীতে আওয়ামী লীগ সরকার জ্বালানিকে টেকসই কিংবা সাশ্রয়ী ব্যবহারেও বহু কাজ করবে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি এবং খনিজ সম্পদকে সম্পুর্নভাবে গনমূখি করবার লক্ষ্যে আগামীতে আরও সুন্দর পদক্ষেপ নিয়েছেন। মাননীয় দেশনেত্রী ‘শেখ হাসিনা’- “দশ বছর” দায়িত্ব পালনে যেন অনেক সফলতা পেয়েছে। তিনি কথায় না, কাজেও বিশ্বাসী। অতীত শিক্ষা নিয়ে আগামীতে এইখাতে আরও পরিচ্ছন্ন ও সুন্দর কাজ করে সমগ্র জনগণের জীবন মানকে অনেকাংশেই যেন উন্নতির দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে চাচ্ছেন। তিনি তো বাবা মাকে হারিয়ে রাজনীতি করছেন, শুধু মাত্রই বাংলাদেশের জনগণের জন্যে। এদেশের মানুষ যাতে ভালো ভাবে বাঁচতে পারে, উন্নত জীবন সহ যে আশা-আকাঙ্ক্ষা নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে তা বাস্তবায়ন করতে তিনি সদা সর্দার প্রস্তুত।


এই বিভাগের আরও খবর

জেনে নিন এক ক্লিকে বিভাগের সবখবর